
..শোনা যায় তিনি নাকি এতটাই আইন ঘেটেছেন, তাতে বেশ বেগ পেতে হয় বিপক্ষ কে। তায় আবার তিনি রাজ্যপাল। রাজ্যের সান্মানিক প্রধান।
কিন্তু হলে হবে কি তিনি সিলেক্টেড ইলেক্টেড মাননীয়া আগেই বলেছেন। তাই তিনি সারাদিন বাংলাকে ব্যতিব্যস্ত রাখতে নতুন পন্থা নিয়েছেন। মাননীয়াকে সামাজিক মাধ্যমে একের পর এক খোচা দিয়ে যাবেন।
আর তাতে দুরদৃষ্ট মাননীয়া অস্থির হবেন এটাই বাস্তব। শিক্ষিত মানুষের শিক্ষিত ধারালো বুদ্ধির ব্যবহার কিম্বা অপব্যবহার। যে যেভাবে দেখবেন।
তবে একের পর এক ছোট আঘাত এ শরীরে ক্ষত বাড়ছেই রাজ্যের বর্তমান শাসক দলের তাতে মল্ম লাগানোর লোক ২১ সালের পর মিলবে কিনা অনেকেই ভাবছেন।
তা ভাবুন। ভাবা প্র্যাক্টিস করুন। ২১ এর টেস্ট ম্যাচ এ কি হবে তা যতই পিকে বাহিনীর নতুন স্ট্র্যাটেজির খপ্পড়ে পড়ে ভাবতে শুরু করুন না কেন, খুব একটা বদল আমি আপনি করতে পারবো বলে মনে হয় না।
আমি আপনি সারাদিন হেদিয়ে গেলাম সংসার চালানো, ছেলে মেয়ের স্কুল ফিস ভরতে ভরতে। বেশ কিছু ডিজিটাল মাধ্যমে চাউর হচ্ছে, পিকে বাবু নাকি হাল ছেড়ে দিয়েছেন। এতো কোরাপশঅন দলে।
তা উনি কি ভিন গ্রহ থেকে এসে দায়িত্ব নিয়েছিলেন?? তিনি তো শুনেছি স্ট্র্যাটেজি মেকার। তার দায়িত্ব নেওয়ার অনেক আগে থেকেই তো সারদা, নারদা র সুড়সুড়ি চাগাড় দিয়েছে।
ভিডিও ফুটেজ “সাধারন পাব্লিক” ( কেউ কেউ বলেন) এর হোয়াটস অ্যাপে চালাচালি হলেও স্ট্র্যাটেজি মেকার তা দেখেন নি, জানেন না বলতে চান!
আর আজ সুযোগে প্রশান্ত কিশোর শেষ কয়েক টা ওভারে চার ছয় মেরে ম্যাচ জাতানোর স্ট্র্যাটেজি নিলে তা হিতে বিপরীত হবে নাতো!
আর হ্যা বাংলার একের পর এক কঠিন কঠোর হৃদয় বিদারক – টুকরো ছবির ট্যুইট করে রাজ্যপাল বেনেফিট ওফ ডাউট এর অংকে বিজেপির মতো দলকে বাংলায় জমি ব্যবস্থা করে দিতে চাইলে তা কতটা কার্যকর হবে বলা মুশকিল।
একদিকে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের মাঝ মাঠ এ সবাই উঠে এসে খেলার স্ট্র্যাটেজি আর তৃনমূল দলটার তৃন মূল স্তরের নেতাদের হাত যশ।
অপেক্ষায় থাকলাম আমরা উলু খাগড়ার দল। মরার অপেক্ষায়। শুধু খেয়াল রাখবেন যিনি ই ক্ষমতায় আসুন না কেন, আমার লাশ টাকে লোহার শিক দিয়ে টেনে সাদা গাড়িতে তুলে দেবেন না। বাড়ির লোক জন ওই দৃশ্যটা সহ্য করতে পারবে না।
More Stories
চোপ! লকডাউন চলছে