
সম্প্রতি বীরভূমের সাংসদ শতাব্দি রায়ের মানভঞ্জনে তাঁকে নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে ছোটেন কুণাল ঘোষ।
তাতে কাজও হয়। তৃণমূলেই আস্থা রেখেছেন সাংসদ শতাব্দি রায়।
শতাব্দীর মানভঞ্জনের পর্বের শেষ হতে না হতেই মানের তরীতে চড়ে বসেন হাওড়ার সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়।
এইবার একবার ফের প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের মানভঞ্জনে তাঁকে নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে ছুটলেন কুনাল বোস।
এখন দেখার, এরপর কি সিদ্ধান্ত নেন প্রসূন বন্দ্যোপাধায়।
প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, দলীয় নেতৃত্বরা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননা।
দলের কোনও রদবদলের খবর তিনি পাননা বলে জানিয়েছেন তিনি।
এমনকি তিনি এই অভিযোগ জানিয়েছনে যে, লক্ষ্মীরতন শুক্লকে হাওড়া শহর তৃণমূলের সভাপতি ঘোষণা করার খবরও তাঁকে দলের তরফ থেকে দেওয়া হয়নি।
তিনি জানান, তিনি সংবাদ মাধ্যম থেকে জানতে পেরেছেন সেই খবর।
মূলত এরফলে দলের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মত তাঁর।
তবে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর বিরোধিতা করেননি।
তিনি মুখ্যমন্ত্রীর অনুগামি বলেই নিজেকে পরিচয় দিয়েছেন।
More Stories
উত্তরবঙ্গের প্রার্থী আসন পরিবর্তন করল তৃণমূল
দ্বিতীয় দফার বিজেপি প্রার্থীতালিকা
প্রথম দফার ভোটের বিজেপির প্রার্থীতালিকা