মিষ্টি জলের অভাবে মাথায় হাত মৎস্যজীবীদের। বসিরহাটে মহাকুমার সীমান্ত থেকে সুন্দরবন। দশটি ব্লকের মৎস্যজীবীদের এমন করুন হাল ।
সন্দেশখালি, হিঙ্গলগঞ্জ, হাড়োয়া, মীনাখা, স্বরুপনগর, হাসনাবাদ সহ বিভিন্ন ব্লকে মাছ চাষে এতটাই প্রভাব পড়েছে জল গরম হয়ে মাছ মরে ভেসে উঠছে।
এখনো বর্ষাকালীন বৃষ্টির দেখা নেই ।যেখানে এই সময় বিভিন্ন প্রজাতির সাদা মাছ , বাগদা চিংড়ি, ভেটকি , পার্শ্বে , রুই কাতলা মিষ্টি জলে বৃদ্ধি পায় তার বদলে একাধিক, মেছোঘেরি ও পুকুরে নোনা জল ঢুকে রয়েছে।
পাশাপাশি জলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাওয়ায় বিভিন্ন মাছের রোগ দেখা দিচ্ছে। মাছের বৃদ্ধি হচ্ছে না। অনেক সময় পুকুরে মরা মাছ ভেসে উঠছে ।
অন্যদিকে মিষ্টি জলের অভাবে জলের চরিত্র পাল্টে যাচ্ছে। পুকুরে কিম্বা মেছো ঘেরিতে মাছ ঠিকমতো বিচলন করতে পারছে না।
যার ফলে মৎস্যজীবীদের মাথায় হাত, যেসব মৎস্যজীবীরা বৃষ্টির জলের অপেক্ষায় থাকে তারা মিষ্টি জল পাচ্ছেন না।
বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আমদানি কম হচ্ছে। মৎস্যজীবীদের মাথায় হাত ।গত বছরের এই সময় প্রচুর বৃষ্টি হওয়ায় যেসব মৎস্যজীবী খানিক সুখের মুখ দেখেছিল। এবার সম্পূর্ণ চিত্রটা পাল্টে গেছে।